২৫শে ফেব্রুয়ারি দিবাগত রাতে বাংলাদেশে পবিত্র শবে বরাত পালিত হবে। শবে বরাত কি? ‘শব’ শব্দের অর্থ হচ্ছে ‘রাত’ আর ‘বরাত’ অর্থ হচ্ছে ‘ভাগ্য বা সৌভাগ্য’। অর্থাৎ শবে বরাত মানে হচ্ছে সৌভাগ্যের রাত বা রজনী। সকল মুসলিম জাতির জন্য এই রাত অতি পবিত্র ও অতি মহামান্বিত একটি রাত। আমাদের সৃষ্টিকর্তা পরম করুণাময় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন এই রাতে তার সৃষ্ট জীবের ভাগ্য নির্ধারণ ও গুনাহ মাফ করে থাকেন।
পবিত্র এই রাতে সকল ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ সারারাত ইবাদত বন্দেগীর মধ্য দিয়ে কাটিয়ে থাকে। আজকে পবিত্র শবে বরাত বা লাইলাতুল বরাত। মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য সকল মুসলমানগণ এ রাতে নফল নামাজ ও অন্যান্য এবাদত বন্দেগী করে থাকে।
শবে বরাতের নামাজ যেহেতু নফল নামাজ এবং এটি বছরে মাত্র একবার আদায় করা হয় তাই অনেকেই শবে বরাতের নামাজের নিয়ম ভুলে যায়। আজকে পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে আমি আপনার সাথে এই পোস্টে পবিত্র শবে বরাতের নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় তা নিয়ে বিস্তারিতভাবে জানাবো। এর সাথে শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কি কি তাও আপনি জেনে নিতে পারবেন।
সুতরাং আপনি যদি একজন মুসলমান হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনাকে পবিত্র শবে বরাতের এই মহামান্বিত রাতে মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য ইবাদত বন্দেগী করা প্রয়োজন। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন এবং পবিত্র শবে বরাতের নামাজের নিয়ম ও নিয়ত জেনে নিন।
শবে বরাতের নামাজ
প্রকৃত অর্থে আলাদাভাবে শবে বরাতের নামাজ বলে কিছু নেই। তবে পবিত্র রমজান মাসের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে এবং মহান আল্লাহ তাআলার নিকট সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য শাবান মাসের মাঝামাঝি সময়ে এই পবিত্র রাত পালন করা হয়ে থাকে। এছাড়াও অনেক মুসলমানগণ শাবান মাসে দিনের বেলায় রোজা রেখে থাকেন। তবে আপনিও যদি পবিত্র শবে বরাতের নামাজ আদায় করতে চান তাহলে অবশ্যই তা করতে পারেন।
শবে বরাতের ইবাদত হচ্ছে একটি নফল ইবাদত। আর নফল ইবাদতের মধ্যে সবচাইতে উত্তম হচ্ছে নফল নামাজ আদায় করা। সুতরাং আপনি চাইলে নফল নামাজের মাধ্যমে পবিত্র শবে বরাতের রাত পালন করতে পারেন। অন্যান্য নফল নামাজের মতই পবিত্র শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করতে হয়।
পবিত্র শবে বরাতের নামাজের নিয়ম
পবিত্র শবে বরাতের নামাজ হচ্ছে নফল নামাজ। শবে বরাতের এবাদত যেহেতু নফল ইবাদত, সেহেতু এই রাতে নফল নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম। আজকে অনেক ধর্মপ্রাণ মুসলমানগণ পবিত্র শবে বরাতের নামাজ আদায় করবেন। এজন্য অনেকেই ইন্টারনেটে শবে বরাতের নামাজের নিয়ম কি তা জানতে চেয়েছে। এখন আমি আপনার সাথে শবে বরাতের নফল নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় তা বিস্তারিতভাবে জানাবো।
সন্ধ্যায়:
পবিত্র ও মহামান্বিত শবে বরাতের রাতে মাগরিব নামাজের পর হায়াতের বরকত, ঈমানের হেফাযত এবং অন্যের মুখাপেক্ষী না হওয়ার জন্য দু রকাত করে মোট ৬ রকাত নফল নামায পড়া উত্তম। সুতরাং আপনি চাইলে পবিত্র মাগরিবের নামাজের পরে ছয় রাকাত নফল নামাজ আদায় করতে পারেন। অন্যান্য নামাজের মতই প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা এরপর যে কোন একটি সূরা পড়তে হবে। দু রকাত নামায শেষে করে সূরা ইয়াছিন বা সূরা ইখলাস ২১ বার তিলায়াত করতে হবে।
পবিত্র শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম
আজকে বাংলাদেশের বিশ্বের অন্যান্য মুসলিম দেশগুলোতে পবিত্র শবে বরাত পালিত হচ্ছে। নফল এই ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহর বান্দারা মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি অর্জন করার জন্য সারারাত ইবাদত বন্দেগী করবে। নফল ইবাদতের ক্ষেত্রে নফল নামাজ আদায় করা সর্বোত্তম। এজন্য আজকে পবিত্র শবে বরাতের রাতে অনেক মুসল্লীগণ ইন্টারনেটে শবে বরাতের নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। এখন আমি আপনাদের সাথে শবে বরাতের নামাজ কিভাবে পড়তে হয় তা জানাবো।
আপনি দুই রাকাত করে করে আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী নফল নামাজ আদায় করতে পারেন। পবিত্র শবে বরাতের নামাজের ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কোন নিয়ম বা ফরমেট নেই। আপনি আপনার ইচ্ছা অনুযায়ী সূরা ফাতিহার পড়ে যে কোন সূরা পড়ে দুই রাকাত করে নফল নামাজ পড়তে পারেন। প্রতি চার রাকাত নামাজের পর আপনি মোনাজাত করতে পারেন। মোনাজাতে মহান আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি কামনা করতে পারেন ও নিজের গুনাহের ভুল স্বীকার করতে পারেন।
শবে বরাতের নামাজের নিয়মাবলী
অনেক মুসলমানগণ ইন্টারনেটে শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কি কি তা জানতে চায়। তাই এখন আমি আপনার সাথে পবিত্র শবে বরাতের নামাজের নিয়মাবলী শেয়ার করার চেষ্টা করব। কিভাবে আপনি নফল নামাজ আদায়ের মাধ্যমে মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জন করতে পারেন সেটি জানাবো।
২ রাকাত তহিয়াতুল অযুর নামায
নিয়মঃ প্রতি রকাতে আল হামদুলিল্লাহ ( সূরা ফাতিহা) পড়ার পর , ১ বার আয়াতুল কুরসী এবং তিন বার কুলহু আল্লাহু আহাদ ( সূরা এখলাছ)। ফযীলতঃ প্রতি ফোটা পানির বদলে সাতশত নেকী লিখা হবে। সুবহানাল্লাহ
শবে বরাতের ২ রাকাত নফল নামাজের নিয়ম
নিয়মঃ ১নং নামাযের মত, প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর, ১ বার আয়াতুল কুরসী এবং ১৫ বার করে সূরা এখলাছ শরীফ, অতপর সালাম ফিরানোর পর ১২ বার দুরূদ শরীফ।ফযীলতঃ রুজিতে রবকত, দুঃখ-কষ্ট হতে মুক্তি লাভ করবে, গুনাহ হতে মাগফিরাতের বখসিস পাওয়া যাবে।
শবে বরাতের ৪ রাকাত নফল নামাজের নিয়ম
নিয়মঃ চার রকাত নফল নামায, ১ সালামে পড়তে হবে। প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহা পর ৫০ বার সূরা এখলাছ শরীফ। ফযীলতঃ গুনাহ থেকে এমনভাবে পাক হবে যে সদ্য মায়ের গর্ভ হতে ভুমিষ্ঠ হয়েছে।
শবে বরাতের ৮ রাকাত নফল নামাজের নিয়ম
নিয়মঃ দু রকাত করে পড়তে হবে। প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহার পর , সূরা এখলাছ ৫ বার করে। একই নিয়মে বাকি রাকাত নামাজ। ফযীলতঃ গুনাহ থেকে পাক হবে , দু’আ কবুল হবে এবং বেশী বেশী নেকী পাওয়া যাবে।
শবে বরাতের ১২ রাকাত নফল নামাজের নিয়ম
নিয়মঃ দু রকাত করে পড়তে হবে। প্রতি রকাতে সূরা ফাতিহার পর, ১০ বার সূরা এখলাছ এবং এই নিয়মে বাকি নামায শেষ করে , ১০ বার কলমা তওহীদ, ১০ বার কলমা তামজীদ এবং ১০ বার দুরূদ শরীফ।
শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কি কি
পবিত্র শবে বরাতের রাতে প্রায় সকল মুসলমানগণ মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জন ও জান্নাত লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগি করে থাকেন। অনেকেই পবিত্র এই রাতে নামাজ আদায় করে থাকে। অনেকের মনে প্রশ্ন পবিত্র শবে বরাতের নামাজ কত রাকাত ও কি কি। বলতে গেলে শবে বরাতের নির্দিষ্ট কোন নামাজ নেই। অনেক মুসল্লিগন নফল ইবাদতের মাধ্যমে এই রাত পালন করে থাকে। সুতরাং পবিত্র শবে বরাতের রাতে নফল নামাজের মাধ্যমে পালন করা যায়।
আপনি ইচ্ছা করলে সারারাত নফল নামাজের মাধ্যমে এই রাত কাটিয়ে দিতে পারেন। এজন্য এই নামাজের কোন নির্দিষ্ট রাকাত নেই। আপনি চাইলে দুই রাকাত, চার রাকাত, আট রাকাত বা ১২ রাকাত নামাজ আদায় করতে পারেন। ইতোমধ্যে আমি আপনার সাথে পবিত্র শবে বরাতের নামাজ আদায় করার নিয়ম শেয়ার করেছি।
শবে বরাতের নামাজ কিভাবে পড়তে হয়?
পবিত্র শবে বরাতের রাতে নফল ইবাদত বন্দেগি করা সকল মুসলমানদের জন্য কর্তব্য। অনেক মুসল্লীগণ ইন্টারনেটে শবে বরাতের নফল নামাজের নিয়ম সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। এই নামাজ কিভাবে পড়তে হবে তা জানতে হলে নিচের দেখানো পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। এছাড়াও উপরের অংশে ইতিমধ্যেই শবে বরাতের বিভিন্ন রাকাতের নামাজ কিভাবে আদায় করতে হয় তা দেখানো হয়েছে।
- প্রথমে ওযু করে কিবলামুখী হয়ে দাড়াতে হবে।
- পবিত্র শবে বরাতের দুই রাকাত নফল নামাজের জন্য নিয়ত করতে হবে।
- নিয়ত করে আল্লাহু আকবার বলে সানা, সূরা ফাতিহা এবং এর সাথে সূরা ইখলাস, সূরা কদর, আয়াতুল কুরছি বা সুরা তাকাসুর ইত্যাদি নিয়ে পড়তে হবে।
- এরপর অন্যান্য নফল নামাজের মত রুকু এবং সিজদা করতে হবে।
- এরপর আবার উঠে দাঁড়িয়ে ১ম রাকাতের মতো দ্বিতীয় রাকাত নামাজ পড়তে হবে।
- দ্বিতীয় রাকাতে সিজদা দেয়ার পর আত্তাহিয়াতু, দুরুদ শরীফ এবং মা- সূরা দোয়া সমূহ পাঠ করতে হবে।
- এই দোয়া গুলো পাঠ করার পর সালাম ফিরাতে হবে।
- এরপর মোনাজাত করতে হবে।
শবে বরাতের নামাজের নিয়ত
যেকোনো নামাজ শুরু করার পূর্বে নামাজের নিয়ত করতে হয়। পবিত্র শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করার জন্য শুরুতে আপনাকে নামাজের নিয়ত করতে হবে। ইন্টারনেটে অনেক মুসল্লীগণ শবে বরাতের নামাজের নিয়ত কি তা জানতে চেয়েছে। আপনি আরবি এবং বাংলা উভয় ভাষাতেই এই নামাজের নিয়ত করতে পারেন। আপনি যদি আরবি ভাষা জানেন তাহলে আরবিতে নিয়ত করবেন তা না হলে আপনি বাংলাতেও নিয়ত করতে পারেন।
আরবীতে নিয়তঃ ‘নাওয়াইতুআন উসাল্লিয়া লিল্লাহি তা’আলা রাক‘আতাই সালাতি লাইলাতিল বারাতিন নাফলি, মুতাওয়াজ্জিহান ইলা-জিহাতিল কা‘বাতিশ শারীফাতি আল্লাহু আকবার’।
বাংলায় নিয়তঃ ‘আমি ক্বেবলামূখী হয়ে আল্লাহর উদ্দেশ্যে শবে বরাতের দু‘রাআত নফল নামাজ আদায়ের নিয়ত করলাম- আল্লাহু আকবার’।
আরও দেখুনঃ শবে বরাতের নামাজের নিয়ত ২০২৪ – আরবি ও বাংলা ভাষায়
শবে বরাতের নফল নামাজ পড়ার নিয়ম ২০২৪
আজকে পবিত্র শাবান মাসের ১৪ ও ১৫ তম তারিখের মধ্যবর্তী রাত। এ রাতকেই পবিত্র শবে বরাতের রাত বলা হয়ে থাকে। সকল ধর্মপ্রাণ মুসল্লীগণ পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে নফল নামাজ আদায় করে থাকেন। আজকে পবিত্র শবে বরাতের নামাজ আদায় করতে হবে। এ কারণে অনেকেই ইন্টারনেটে শবে বরাতের নফল নামাজ পড়ার নিয়ম কি তা জানতে চেয়েছে। এখন আমি আপনাদের সাথে নফল নামাজ পড়ার নিয়ম সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব।
দুই রাকাত তহিয়াতুল অজুর নামাজঃ প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর, ১ বার আয়াতুল কুরসি এবং তিন বার সূরা এখলাছ পড়তে হবে। এভাবে আপনি দুই রাকাত তুহিয়াতুল অজুর নামাজ আদায় করতে পারেন। এই নামাজের অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফজিলত রয়েছে। ফজিলত: প্রতি ফোটা পানির বদলে সাতশত নেকী লিখা হবে।
দুই রাকাত নফল নামাজ এর নিয়মঃ তহিয়াতুল অজুর নামাজের মত, প্রতি রাকাতে সূরা ফাতিহা পড়ার পর, ১ বার আয়াতুল কুরসি এবং ১৫ বার করে সূরা এখলাছ, অতঃপর সালাম ফিরানোর পর ১২ বার দুরূদ শরীফ। ফজিলত: রুজিতে বরকত, দুঃখ-কষ্ট হতে মুক্তি লাভ করবে, গুনাহ হতে মাগফিরাতের বকশিস পাওয়া যাবে।
শবে বরাত নামাজের সূরা
আজকে পবিত্র শবে বরাত উপলক্ষে অনেকেই ইন্টারনেটে শবে বরাত নামাজের সূরা সম্পর্কে জানতে চেয়েছে। তারা জানতে চায় যে লাইলাতুল বরাতের নামাজ কোন কোন সূরা দিয়ে পড়তে হয়। লাইলাতুল বরাত বা শবে বরাতের নফল নামাজ পড়তে হয়। আপনি অন্যান্য নামাজের মতই শবে বরাতের নামাজ পড়তে পারেন।
সূরা ফাতিহার পর যে কোন একটি সূরা পাঠ করে আপনি নামাজ আদায় করতে পারেন। পরপর দুই রাকাত করে যত খুশি তত রাকাত নামাজ আপনি আদায় করতে পারেন। তবে সর্বনিম্ন ১২ রাকাত নামাজ আদায় করা উত্তম। উত্তম প্রতি চার রাকাত নামাজ শেষে আপনি মোনাজাত করতে পারেন।
শবে বরাতের নামাজের দোয়া
শবে বরাতের নফল নামাজ আদায় করার মাধ্যমে আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায়। এ রাতে আল্লাহ তাআলা তার বান্দাদের গুনাহ মাফ করে থাকেন। এজন্য শবে বরাতের নামাজের শেষে অবশ্যই দোয়া করতে হবে ও আল্লাহতালার কাছে ক্ষমা চাইতে হবে। দুই রাকাত করে করে নফল নামাজ আদায় করতে হবে। চার রাকাত নামাজ পড়ার পর আপনি দুহাত তুলে মহান আল্লাহ তায়ালার নিকট দোয়া চাইতে পারেন বা ক্ষমাপ্রার্থনা করতে পারেন। আপনার মনের সকল নেক আশাগুলো মহান আল্লাহর কাছে জানাতে পারেন।
সর্বশেষ কথা
মুসলমান হিসেবে আমাদের সকলেরই উচিত মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জন করা। পবিত্র শবে বরাতের রাত অত্যন্ত মহামান্বিত ও গৌরবম একটি রাত। এ রাতে এবাদত বন্দেগী করলে মহান আল্লাহতালার সন্তুষ্টি অর্জন করা যায় এবং মহান আল্লাহতালা চাইলে আমাদেরকে ক্ষমা করে দিতে পারেন। এর এই পোস্টে আমি আপনাদের সাথে পবিত্র শবে বরাতের নামাজের নিয়ম, কত রাকাত ও কি কি তা জানানোর চেষ্টা করেছি। আশা করি ইতিমধ্যে আপনি শবে বরাতের নামাজ কিভাবে পড়বেন তা জানতে পেরেছেন। ধন্যবাদ
আরও দেখুনঃ
বাংলাদেশে পবিত্র শবে বরাত কবে ২০২৪ – শবে বরাতের নামাজ কবে
লাইলাতুল বরাত নামাজের নিয়ম ও নিয়ত ২০২৪
শবে বরাতের নামাজের নিয়ত ২০২৪ – আরবি ও বাংলা ভাষায়
আমি সুজন। আমি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা তে বসবাস করি। বর্তমানে আমি ঢাকা পলিটেকনিকে পড়ালেখা করছি। আমার পড়া লেখার পাশাপাশি আমি অনলাইনে লেখা লেখি করতে পছন্দ করি। বিশেষ করে টেকনোলোজি বিষয়ে লেখা লেখি করতে আমার ভাল লাগে। তাই আপনাদের জন্য আমি এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করেছি। এখানে আপনি বাংলাদেশের অনালাইন সম্পর্কিত প্রায় সকল ধরনের তথ্য খুজে পাবেন। ধন্যবাদ।