বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা দিবস বিশেষভাবে গর্বের ঘটনা। এটি সালগুলিতে বাংলাদেশের স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য প্রতিবহণকারী সমর্থনের জন্য একটি মুখ্য দিন। ১৯৭১ সালে, বাংলাদেশের মানুষ স্বাধীনতা পেতের জন্য বীরত্বের সাহসী প্রতিশ্রুতি করেছিলেন। পাকিস্তানি শাসনের বিরুদ্ধে একটি স্বাধীনতা যুদ্ধ শুরু করে বাংলাদেশ, যা ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চে শুরু হয়েছিল। এই যুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধারা প্রাচীন বাংলা ভাষা, সাংস্কৃতিক পরম্পরা এবং স্বাধীনতার জন্য যে মূল্যবান জীবন বলে জানেন সেই জনগণকে প্রতিপালিত করতে উদ্বুদ্ধ করেন। এই দিনে বিভিন্ন স্থানে অনুষ্ঠান করা হয়। সেখানে বক্তব্য ও ভাষণ দেওয়া হয়। নিচে মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য দেওয়া আছে।
মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য
প্রিয় দেশবাসী,
আজ আমরা মহান স্বাধীনতা দিবস পালন করছি। এই দিনটি আমাদের জন্মভূমির ইতিহাসের সবচেয়ে গৌরবময় অংশের একটি। এটি স্মরণীয় এবং আমাদের জন্মভূমির মুক্তিযুদ্ধে যাত্রার একটি অনুষ্ঠানিক অংশ।
আমরা মহান স্বাধীনতা দিবসে আমাদের পূর্বপুরুষদের যোগ্যতা, বীরত্ব এবং সমর্পণের স্মৃতি সম্পর্কে চিন্তা করি। এই দিনটি একটি পুনরুদ্ধারের প্রতীক হিসাবে উল্লেখযোগ্য এবং একটি প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টিতে মৌলিক। আমরা এই দিনের প্রতিটি মুহূর্তে আমাদের প্রিয় দেশবাসীদের ব্যক্তিগত ও জাতীয় স্বাধীনতার মূল্যায়ন করি।
আজ, আমাদের সম্মানিত মুক্তিযোদ্ধাদের জীবন, সংঘর্ষ এবং অসংখ্য শহীদদের প্রাণসংস্কারে আমরা সম্মান জানাই। তাদের বিরতি, বীরত্ব এবং সাহস আমাদের জন্য একটি সম্পূর্ণ সূত্র হিসাবে অবদান করেছে। তাদের স্বপ্ন এবং অসংখ্য সঙ্গী প্রাণ গভীরে গভীরে অনুভব করে।
আমরা সমস্ত বাংলাদেশীদেরকে একত্রে আস্থা এবং ইচ্ছাশক্তি দেওয়ার কাজ করি। আমাদের মানুষের সাথে মিলিয়ে সমস্ত চ্যালেঞ্জের মুখুমুখি দাঁড়াতে এবং একটি উন্নত এবং মহান বাংলাদেশ নির্মাণে অংশগ্রহণ করতে আহ্বান জানাই।
আমরা একটি বিনয়পূর্ণ ও সক্রিয় সমাজ গঠনের পথে অগ্রসর হতে প্রতিশ্রুতি জানাই, যা সমস্ত দেশবাসীর সমৃদ্ধি এবং প্রগতির প্রতিষ্ঠার দিকে সমর্থন করে।
এই মহান দিনে আমরা সম্পূর্ণ প্রতিশ্রুতি করি যে আমরা আমাদের প্রিয় দেশকে আরও উন্নতি এবং সম্মান দেওয়ার জন্য জীবনী দেওয়ার জন্য প্রতিশ্রুতি করছি।
২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য
প্রিয় সুধী,
আজ আমরা সমস্ত বাংলাদেশীর জন্যে একটি অমূল্য মুক্তির দিন, মহান স্বাধীনতা দিবস পালন করছি। এই দিনটি অমর ইতিহাসের চেয়েও গৌরবময় একটি প্রতীক। এটি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের, মুক্তিযোদ্ধাদের, এবং সাধারণ মানুষের উত্সাহ, সংঘর্ষ এবং সমর্পণের উৎস।
১৯৭১ সালের ঐতিহাসিক মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষ তাদের স্বাধীনতা এবং মানবিক অধিকারের জন্য অপরিসীম সাহস, বীরত্ব এবং উদ্দাম প্রতিশ্রুতি করেছিলেন। ৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ৫৬-এর সংবিধান প্রণয়ন, ৫৮-এর মার্শাল ল বিরোধী আন্দোলন, ৬২-এর শিক্ষা কমিশন বিরোধী আন্দোলন, ৬৬-এর বাঙালির মুক্তির সনদ ৬- দফার আন্দোলন, ৬৯-এর রক্তঝরা, গণঅভ্যুস্থানের পথ পেরিয়ে, ৭০-এর ঐতিহাসিক সাধারণ নির্বাচনে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন এসব অদৃশ্য প্রতিশ্রুতিতে আমাদের জাতির ঐতিহাসিক গৌরব গড়ে তুলেছে।
এই সময়ে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে বাংলাদেশের প্রথম পরিচালক এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবিচল নেতৃত্ব এবং সাহস মেধা গুরুত্বপূর্ণ ছিল। তার অদম্য সাহসের জয়ের পাশাপাশি, তিনি বাংলাদেশের জনগণের সম্পূর্ণ সহিংসতা, মেহনত এবং উন্নত জীবনের জন্য কাজ করেছিলেন। তার লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশের মানুষের জন্যে স্বাধীনতা, সাম্প্রদায়িক একতা এবং অর্থনৈতিক স্বার্থের সৃষ্টি করা।
আমরা অভিনন্দন জানাই সমস্ত বাংলাদেশীদের এই মহান দিবসে, এবং বিশ্বের সাথে সাক্ষাৎকার করি যে আমরা এই মহান ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠানের মাধ্যম।
২৬ শে মার্চ উপলক্ষ্য ভাষণ
আজ আমরা একটি অত্যন্ত গর্ববোধ ও সম্মানের সাথে ২৬ শে মার্চ উপলক্ষ্যে এই সভার আয়োজন করছি। এই দিনটি অমর ইতিহাসের চেয়েও অসময়ি একটি দিন, এটি মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের ও মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের দিন।
২৬ শে মার্চ, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশের মানুষ তাদের অসম্পূর্ণ স্বাধীনতা এবং মানবিক অধিকারের জন্য মুক্তিযুদ্ধে উত্তাল হয়েছিলেন। তাদের সংঘর্ষ, সমর্পণ, ও অদম্য সাহসের মাধ্যমে বাংলাদেশ একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের অধিকারী হয়েছে। আমরা এই দিনটি প্রতি বছর যাচাই করে স্মরণ করি, এবং মুক্তিযুদ্ধে নিহতদের প্রতি আমাদের আদর্শ শ্রদ্ধাঞ্জলি জানাই।
আমাদের এই দিনটি অনেকগুলো গৌরবময় ঘটনার স্মরণও জাগিয়ে তোলে। ২৬ শে মার্চ, বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলনের শুরুর দিন, যা বাংলাদেশের ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি আমাদের প্রেম ও আত্মসমর্পণের নমুনা হিসেবে পরিচিত। এই দিনের মাধ্যমে বাংলাদেশী জাতি তাদের ভাষার সম্মান ও গর্ব প্রকাশ করেছে। আমরা সবাই আদর্শগত ভাবে এই ঘটনার স্মরণ রক্ষা করি এবং আমাদের ভাষা ও সংস্কৃতির প্রতি প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকি।
আমরা এই দিনের মূল্যবান প্রতিষ্ঠানগুলোর স্মরণ করি, যারা আমাদের মুক্তিযুদ্ধের পথে পরিচালনা করেছেন। তাদের সমর্থন এবং সাহায্যের ব্যাপারে আমরা কখনওই ভুলবেন না।
সমস্ত জনের জন্য আমার শেষ সম্মতি ও শুভেচ্ছা যেন অমার দেশ বাংলাদেশ সমৃদ্ধি, সম্মান এবং একতায় অগ্রসর হোক।
ধন্যবাদ।
শেষ কথা
১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা প্রাপ্তির দিন, যা দেশটির মানুষের জন্য একটি অবিস্মরণীয় মুহূর্ত। মহান স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের ঐতিহাসিক উদ্দীপক দিনে অত্যন্ত গর্ব ও সম্মানের সাথে মেলিয়ে থাকি। এই দিনটি বাংলাদেশের মানুষের উন্নতির, স্বাধীনতার এবং ঐতিহাসিক গর্বের প্রতীক। এটি আমাদের মনে প্রতিষ্ঠিত করে যে বাংলাদেশী জাতির মানবিক সাহস, ঐতিহাসিক সংঘর্ষ এবং অদম্য ইচ্ছাশক্তি যেন কোনও পরাজিত করা যায় না। আশা করছি মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তব্য সংগ্রহ করেছেন।
আরও দেখুনঃ
স্বাধীনতা দিবস নিয়ে বক্তব্য ২০২৪
স্বাধীনতা দিবসের স্ট্যাটাস, উক্তি ও বাণী
আমি সুজন। আমি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা তে বসবাস করি। বর্তমানে আমি ঢাকা পলিটেকনিকে পড়ালেখা করছি। আমার পড়া লেখার পাশাপাশি আমি অনলাইনে লেখা লেখি করতে পছন্দ করি। বিশেষ করে টেকনোলোজি বিষয়ে লেখা লেখি করতে আমার ভাল লাগে। তাই আপনাদের জন্য আমি এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করেছি। এখানে আপনি বাংলাদেশের অনালাইন সম্পর্কিত প্রায় সকল ধরনের তথ্য খুজে পাবেন। ধন্যবাদ।