বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস সালগুলিতে উদযাপিত হয় ২৬ মার্চে। এই দিনটি জাতীয়তাবাদী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের স্মরণীয় একটি দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণের জন্য অনেকের জীবন কেটেছিল এবং এই দিনটি তাদের সম্মানে প্রতিবছর উদযাপিত হয়।এই স্বাধীনতা দিবসে বাংলাদেশের জনগণ রাষ্ট্রীয় স্মৃতি ও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করে বীরত্ব ও সংগ্রামে যাত্রা করে। সরকারের পক্ষ থেকে এই দিনটি অনেকবার সরকারি উদ্যোগে বিশেষ আয়োজন করা হয় এবং মুক্তিযুদ্ধে যোগ দিয়েছিলেন তারকা ও মুক্তিযোদ্ধারা। এই সম্পর্কে আরও জানতে ২৬ শে মার্চ এর রচনা পড়তে পারেন। এখানে বিভিন্ন শব্দের রচনা দেওয়া আছে।
২৬ শে মার্চ এর রচনা
এখানে ২৬ শে মার্চ এর রচনা টি সম্পূর্ণ দেওয়া আছে। সকল শ্রেণির শিক্ষার্থীরা এই রচনা টি পড়তে পারবেন। এই রচনা স্বাধীনতা দিবসের প্রতিযোগিতায়ও লেখা যাবে। কিভাবে রচনা প্রতিযোগিতায় ২৬ শে মার্চ সম্পর্কে রচনা লিখবেন তা এখানে জানতে পারবেন।
ভুমিকঃ
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে আমরা আমাদের স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার মূল্য স্মরণ করে জীবনে সংগ্রাম এবং উন্নতির দিকে পৌঁছাতে উত্সাহিত হই। এই দিনটি আমাদের জাতীয় গর্ব ও গৌরবের নিশ্চিতকরণ।বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা প্রতিরোধ তালের নিচে নিমিত্ত হয়। জনগণের ভালোবাসা ও আত্মগর্বে ভরা থাকা দেখা যায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে। এই দিনটির সম্মুখে আমরা সমস্ত মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ, ও স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণকারীদের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য জানাই। প্রতি বছর ২৬ শে মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়।
স্বাধীনতা দিবসের চেতনাঃ
বাংলাদেশে স্বাধীনতা দিবস একটি মুক্তিযুদ্ধের স্মরণীয় দিন। এই দিনটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় যা অসংখ্য সংগ্রামী মানুষের বলি দৃঢ় প্রতিশ্রুতির অস্তিত্ব দেখে। স্বাধীনতা দিবসের চেতনা সম্পর্কে আমরা যে শিক্ষা পাই, তা হলো সাহস, সমর্থতা, এবং একত্রিত প্রতিশ্রুতির মূল্যায়ন। এই দিনটি আমাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং সহযোগিতা ও একতা প্রকাশের প্রেরণা দেয়।
স্বাধীনতা দিবসে আমরা যাচাই করতে পারি যে স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার মূল্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের শুরু হয়েছিল যেখানে অসংখ্য মানুষ জীবন বাঁচার জন্য সংগ্রাম করেছিলেন, তাদের অবদান ও সফলতার গল্প আমাদের এই দিনের চেতনা দান করে। স্বাধীনতা দিবসের চেতনা আমাদের মধ্যে সাহস ও উৎসাহ জাগুক করে। এই দিনে আমরা মনে করি যে যে কথা আমরা স্বপ্ন হিসেবে দেখি, সেগুলি সাক্ষাৎ করার ক্ষমতা আমাদের মধ্যে রয়েছে।
এই দিবসের চেতনা বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে নিত্যতাত্ত্বিকভাবে নিবেদিত। এই দিনটি আমাদের সম্প্রতির অবস্থা এবং ভবিষ্যতের চৌকস পরিবর্তনের প্রেরণা দেয়। এটি আমাদেরকে স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধ, এবং সমর্থতার মূল্যায়ন করতে উৎসাহিত করে। স্বাধীনতা দিবসের চেতনা বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে নিত্যতাত্ত্বিক সংগ্রাম ও সাহসের স্মরণীয় সৃষ্টি করে। এই দিনটি আমাদের মহৎ ইতিহাসের উজ্জ্বল অংশ যা সবসময় আমাদেরকে অগ্রসর এবং সচেতন রাখে।
স্বাধীনতা দিবসের প্রেক্ষাপটঃ
স্বাধীনতা দিবস একটি মুক্তিযুদ্ধের স্মরণীয় দিন, যা আমাদের জনগণের সাহস ও বিশ্বাসের মধ্যে সৃষ্টি করেছিল। এই দিনটি আমাদেরকে আমাদের স্বাধীনতা এবং সাহসের স্মৃতি জাগানোর প্রেরণা দেয়। এই স্বাধীনতা দিবসে, আমরা সকলের মনে স্থান করে আমাদের বীরত্ববান মুক্তিযোদ্ধাদের, যারা প্রাণপ্রতিদানের বিনিময়ে আমাদের এই মুক্তি লাভ করেছিলেন।
স্বাধীনতা দিবসে, আমরা আমাদের জনগণের সংগ্রাম এবং অবদানের মূল্যায়ন করি, যারা স্বাধীনতার জন্য সর্বোপরি প্রাণ বলিয়ে দিয়েছিলেন। স্বাধীনতা দিবসে, আমরা আমাদের দেশের স্বাধীনতা এবং অবদানের স্মৃতি সারা বিশ্বে বিস্তৃত করি। আমরা বিশ্বের সকল জনগণের সহানুভূতি এবং সমর্থন পেতে প্রতিশ্রুতি করি। আমরা স্বাধীনতা দিবসে একত্রিত হয়ে এই মুক্তির জন্য অপরাজিত প্রতিশ্রুতি করতে প্রস্তুত। আমরা আমাদের দেশের এই মুক্তির জন্য নিত্য প্রতিশ্রুতি করি।
স্বাধীনতা দিবসে, আমরা সকলের মনে স্থান করে আমাদের অগ্রগতি ও সম্মান প্রতি আত্মপ্রকাশ করি। এই স্বাধীনতা দিবসের আন্দোলনের স্মৃতি অনুষ্ঠানের সময়ে আমরা আবেগপ্রবণ এবং উৎসাহিত হই। আমরা স্বাধীনতা দিবসে আমাদের বাংলাদেশের এই মুক্তির অনুভূতি এবং গর্ব অনুভব করি। এই দিনটি সকল বাংলাদেশীদের জন্য একটি বিশেষ দিন, যা আমরা প্রতিবছর উৎসবের মতো উদযাপন করি। আসুন সকলে একসঙ্গে স্বাধীনতা দিবসের উদযাপন করি এবং আমাদের বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও একতা প্রতি প্রতিশ্রুতি করি।
স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাসঃ
স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস প্রসঙ্গে সাধারণত বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা অধিকার অধিনেতা হিসেবে পরিচিত পুরোপুরি অস্তিত্বের বোধ করানো হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস মুক্তিযুদ্ধের শুরু থেকে শুরু করে বাংলাদেশের মুক্তি লাভের ঘটনার সম্পূর্ণ প্রসঙ্গে অন্তর্ভুক্ত।
১৯৭১ সালের মার্চের প্রারম্ভিক দিনগুলি মুক্তিযুদ্ধের প্রারম্ভিক স্থানীয় সংঘর্ষগুলির নামে পরিচিত ছিল। আত্মগোলা, হামলা, জঙ্গি হামলা, বোমা বিস্ফোরণ ইত্যাদির মাধ্যমে স্থানীয় মানুষের বিরুদ্ধে এই যুদ্ধের প্রারম্ভিক দিনগুলি ঘটে। এই সময়ে বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী এবং রাজনৈতিক শাসকতা অসুস্থতার প্রতিক্রিয়ার সঙ্গে ভোগান্তি হয়।
১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাতে (কাল রাত) তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ আনুষ্ঠানিকভাবে নিজেদের স্বাধীনতার সংগ্রাম শুরু করে। এই তারিখে পূর্ব পাকিস্তানের সামরিক শাসকতার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের বিদ্রোহ উদ্ধার করা হয়। ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস হিসেবে উদযাপিত হয়। এই দিনে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে এক তার বার্তায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন।
১৯৭১ সালের ২৭ মার্চে পাকিস্তান সেনাবাহিনী তৎকালীন মেজর জিয়াউর রহমান একই কেন্দ্র থেকে স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন। এরপরে ২২ জানুয়ারি ১৯৭২ প্রকাশিত এক প্রজ্ঞাপনে এই দিনটিকে বাংলাদেশে জাতীয় দিবস হিসেবে উদযাপন করা হয়।
স্বাধীনতা দিবস পালনের গুরুত্বঃ
স্বাধীনতা দিবস বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও মর্মান্তিক উত্সব, যা স্বাধীনতার মূল প্রতীক এবং অতীতের মুক্তিযুদ্ধের জাগরুক স্মৃতির উদ্বেগ পুনঃস্থাপনের উদ্দেশ্যে পালিত হয়। এই দিনে দেশবাসীরা অতীতের বীর যোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা ও শ্রদ্ধাঞ্জলি জানায়, এবং তাদের অপরাজিত সাহস, বিদ্বেষ ও সর্বোচ্চ বিদ্রোহীত্বের স্মরণ করে।
স্বাধীনতা দিবস সমাজে জাগরুকতা সৃষ্টি করে এবং স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার মূল্যায়ন বিষয়ে মানুষের উদ্দীপ্ত করে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির মানবিক অধিকার এবং মানবিক মূল্যায়নের প্রতি জাগরুকতা উৎপন্ন করে। এই দিনে স্বাধীনতা ও সাহসের স্মৃতি সারাদেশে প্রচারিত হয় এবং প্রত্যেকেই মুক্তিযুদ্ধের প্রতি বোধহয়। এটি আমাদের প্রত্যেকের মধ্যে স্বাধীনতা ও স্বাধীনতার মূল্যায়নের জন্য একটি উৎসাহী আদর্শ উদ্বেগ সৃষ্টি করে।
এই দিনে আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের অবদানের প্রতি সম্মান ও আবেগ প্রকাশ করি, এবং তাদের যে বহুবীর্য সংগ্রামে দেশটির স্বাধীনতা অর্জন করেছেন তাদের মহৎ সাহস ও প্রতিশ্রুতিকে প্রশংসা করি। স্বাধীনতা দিবস একটি দারুন সময় যে সময়টি আমরা অতীতের মুক্তিযুদ্ধের মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে সংযোগ করি এবং তাদের যোগাযোগ ও যোগ্যতা বিবেচনা করি। এটি আমাদের প্রতিটি সৈকতে স্বাধীনতার জন্য বিশেষ সমর্থন এবং সংবেদনশীলতা প্রকাশ করে।
স্বাধীনতা দিবসের পালনের মাধ্যমে আমরা আমাদের স্বাধীনতা এবং সাহসের মূল্যায়ন ও সংরক্ষণের জন্য অবিচ্ছিন্ন প্রতিশ্রুতি করি এবং আমরা মহান স্মৃতি আমাদের মানবিক অধিকারের মূল্যায়নে আবেগাতিত হই।
উপসংহারঃ
স্বাধীনতা দিবস একটি গভীর অনুষ্ঠান, যা সম্পূর্ণরূপে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি ও সাহিত্যিক উদ্যানে প্রকাশ করা হয়। এই উৎসবের মাধ্যমে আমরা আমাদের বীর যোদ্ধাদের মহান অবদানের প্রতি আবেগ ও শ্রদ্ধা প্রকাশ করি। স্বাধীনতা দিবস একটি মর্মান্তিক সময়, যেখানে আমরা স্বাধীনতা ও মুক্তির জন্য নিশ্চিতভাবে সমর্পিত হয়। এটি স্বাধীনতা, সাহস এবং সাংঘাতিকতার বিরুদ্ধে আমাদের নিজেকে পুনরুদ্ধার এবং অবদান করার সময়। এই উপসংহারে আমরা মুক্তিযোদ্ধাদের সাহস, বিদ্রোহ এবং বিশ্বাসের স্মৃতি জানাই।
শেষ কথা
এই দিনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেনি। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছেন। এই দিনের মাধ্যমে সকল বাঙালি মুক্তি যুদ্ধে অংশ নেয়। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পিছিনে স্বাধীনতা ঘোষণা অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভাবে কাজ করেছে। এরপর থেকে প্রতি বছর ২৬ শে মার্চে স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়। আশা করছি ২৬ শে মার্চ এর রচনা সংগ্রহ করেছেন।
আরও দেখুনঃ
২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস স্ট্যাটাস
আমি সুজন। আমি বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকা তে বসবাস করি। বর্তমানে আমি ঢাকা পলিটেকনিকে পড়ালেখা করছি। আমার পড়া লেখার পাশাপাশি আমি অনলাইনে লেখা লেখি করতে পছন্দ করি। বিশেষ করে টেকনোলোজি বিষয়ে লেখা লেখি করতে আমার ভাল লাগে। তাই আপনাদের জন্য আমি এই ওয়েবসাইট টি তৈরি করেছি। এখানে আপনি বাংলাদেশের অনালাইন সম্পর্কিত প্রায় সকল ধরনের তথ্য খুজে পাবেন। ধন্যবাদ।